আইডিবি-বিআইএসইডব্লিউ, আইটি স্কলারশিপ, ২০২৫, বিনামূল্যে আইটি কোর্স, আইটি প্রশিক্ষণ বাংলাদেশ,আইডিবি-বিআইএসইডব্লিউ, আইটি স্কলারশিপ ২০২৫, বিনামূল্যে আইটি প্রশিক্ষণ, আইটি কোর্স বাংলাদেশ, আইডিবি স্কলারশিপ, IDB-BISEW IT Scholarship

১. আইডিবি-বিআইএসইডব্লিউ কী?
১.১ প্রতিষ্ঠার ইতিহাস ও উদ্দেশ্য
আইডিবি-বিআইএসইডব্লিউ হচ্ছে বাংলাদেশ সরকার এবং ইসলামিক ডেভেলপমেন্ট ব্যাংক (IDB), জেদ্দা, সৌদি আরবের যৌথ উদ্যোগে প্রতিষ্ঠিত একটি প্রতিষ্ঠান, যার লক্ষ্য হলো বাংলাদেশের মুসলিম যুবসমাজকে প্রযুক্তিভিত্তিক কর্মসংস্থানের জন্য প্রস্তুত করা। এটি মূলত একটি শিক্ষা ওয়াক্ফ প্রোগ্রাম, যার মাধ্যমে মেধাবী শিক্ষার্থীরা আন্তর্জাতিক মানের আইটি ট্রেনিং পেয়ে থাকেন সম্পূর্ণ বিনামূল্যে।
এই উদ্যোগটি ১৯ বছর ধরে চলছে এবং প্রতিবার নতুন রাউন্ডে নির্দিষ্ট সংখ্যক শিক্ষার্থীকে ভর্তি করানো হয়। এই প্রতিষ্ঠানের মাধ্যমে ইতোমধ্যে ১৭,২৭৬ জনের বেশি পেশাদার আইটি প্রফেশনাল তৈরি হয়েছে, যারা বিশ্বব্যাপী ৩,২৫৪টি প্রতিষ্ঠানে কর্মরত। আইডিবি-বিআইএসইডব্লিউ শুধুমাত্র প্রশিক্ষণই দেয় না বরং সফল কোর্স সম্পন্নকারীদের জন্য চাকরির ব্যবস্থা করে থাকে।
২. স্কলারশিপ প্রোগ্রামের মূল উদ্দেশ্য
২.১ মেধাবীদের জন্য বিনামূল্যে প্রশিক্ষণের সুযোগ
এই প্রোগ্রামের প্রধান উদ্দেশ্য হলো নন-আইটি ব্যাকগ্রাউন্ডের স্নাতকদের প্রযুক্তিভিত্তিক স্কিলস প্রদান করা, যাতে তারা চাকরির বাজারে প্রতিযোগিতামূলক অবস্থানে যেতে পারেন। প্রায় দুই লক্ষ টাকা সমমূল্যের কোর্স একদম বিনামূল্যে প্রদান করা হয়, যা অনেক শিক্ষার্থীর জন্য সোনার হরিণ পাওয়ার মতো সুযোগ।
এই প্রোগ্রামটি এমনভাবে ডিজাইন করা হয়েছে যাতে আন্তর্জাতিক মানের কোর্স কনটেন্ট ও বাস্তব অভিজ্ঞতা একসাথে দেওয়া যায়। এছাড়াও কোর্স শেষে সফলদের চাকরির ব্যবস্থা করাও এই প্রোগ্রামের অন্যতম লক্ষ্য।
৩. কোর্সের সময়সীমা ও ধরন
৩.১ সাড়ে আট মাসের কর্মমুখী প্রশিক্ষণ
সাড়ে আট মাসব্যাপী এই প্রশিক্ষণটি বাস্তব কাজের ভিত্তিতে সাজানো হয়। প্রতিটি কোর্স এমনভাবে পরিকল্পিত যাতে শিক্ষার্থীরা হাতে-কলমে প্রযুক্তির ব্যবহার শিখতে পারেন এবং বাস্তব প্রকল্পে কাজ করার অভিজ্ঞতা লাভ করেন। প্রশিক্ষণ শেষে শিক্ষার্থীরা হয়ে উঠেন একজন আন্তর্জাতিক মানের আইটি প্রফেশনাল।
কোর্সগুলোতে থাকে প্রোগ্রামিং, সফটওয়্যার ডেভেলপমেন্ট, ওয়েব ডিজাইন, ডেটাবেস ম্যানেজমেন্ট, গ্রাফিক ডিজাইন ইত্যাদি। প্রতিটি শিক্ষার্থীকে আধুনিক ল্যাব সুবিধা প্রদান করা হয়।
৪. কোর্সে ভর্তির জন্য যোগ্যতা
৪.১ প্রার্থী নির্বাচনের শর্তাবলি
আবেদনকারীদের অবশ্যই নন-আইটি ব্যাকগ্রাউন্ড থেকে স্নাতক বা ফাজিল/কামিল/মাস্টার্স পাস অথবা অধ্যয়নরত হতে হবে। চার বছর মেয়াদি ডিপ্লোমা ইন ইঞ্জিনিয়ারিং (কম্পিউটার, ইলেকট্রনিকস, সিভিল ইত্যাদি) পাস করা প্রার্থীরাও আবেদন করতে পারবেন। তবে বিএসসি ইন কম্পিউটার সায়েন্স, ইঞ্জিনিয়ার, ডাক্তার এবং আইনজীবীরা এই কোর্সের জন্য যোগ্য নয়।
সর্বোচ্চ বয়সসীমা ৩০ বছর এবং পূর্ববর্তী রাউন্ডে অংশগ্রহণকারীরা পুনরায় আবেদন করতে পারবেন না। এছাড়াও ডিপ্লোমাধারীদের কোর্স শুধুমাত্র ঢাকায় পরিচালিত হবে।
৫. ভর্তি পরীক্ষার ধরণ ও প্রক্রিয়া
৫.১ লিখিত ও মৌখিক পরীক্ষা
আবেদনকারীদের লিখিত পরীক্ষায় অংশগ্রহণ করতে হবে, যেখানে গণিত ও ইংরেজি বিষয়ে এমসিকিউ পদ্ধতিতে প্রশ্ন থাকবে। লিখিত পরীক্ষায় উত্তীর্ণ হলে মৌখিক পরীক্ষার জন্য ডাকা হবে। এই প্রক্রিয়াটি হয় ঢাকা ও চট্টগ্রামে।
ভর্তি প্রক্রিয়া অত্যন্ত প্রতিযোগিতাপূর্ণ এবং যারা আত্মবিশ্বাস ও প্রস্তুতি নিয়ে পরীক্ষায় অংশ নেয়, তারাই সুযোগ পান। পরীক্ষার মাধ্যমে আবেদনকারীদের প্রাথমিক স্ক্রিনিং করা হয়, যেনো সত্যিকারের আগ্রহী এবং মেধাবী শিক্ষার্থীই প্রশিক্ষণ পেতে পারে।
৬. প্রোগ্রামে প্রাপ্ত সুযোগ-সুবিধা
৬.১ স্কলারশিপের আর্থিক মূল্য ও সুবিধা
আইডিবি-বিআইএসইডব্লিউ আইটি স্কলারশিপ প্রোগ্রাম শুধু প্রশিক্ষণই নয়, বরং একটি পূর্ণাঙ্গ ক্যারিয়ার গঠন প্ল্যাটফর্ম। প্রতিটি কোর্সের আর্থিক মূল্য প্রায় দুই লক্ষ টাকা, কিন্তু নির্বাচিত প্রার্থীদের জন্য এটি একদম বিনামূল্যে। এ ছাড়া কোর্স শেষে কর্মসংস্থানের সুযোগ, আধুনিক ল্যাব ব্যবহারের সুবিধা, আন্তর্জাতিক সার্টিফিকেশন এবং অভিজ্ঞ প্রশিক্ষকদের মাধ্যমে লাইভ প্রজেক্ট ভিত্তিক শিক্ষা প্রদান করা হয়।
অনেকেই এই স্কলারশিপকে ‘লাইফ চেঞ্জিং’ বলে আখ্যা দিয়েছেন, কারণ এটি এমন শিক্ষার্থীদের জন্য যারা টেকনোলজি নিয়ে আগ্রহী, কিন্তু আর্থিক সীমাবদ্ধতার কারণে কোর্স করতে পারে না। তাদের জন্য এটি যেন এক অপূর্ব সম্ভাবনার দরজা খুলে দেয়।
৭. কোর্সের ধরণ ও তালিকা
৭.১ মোট ১৩টি আইটি কোর্সের বিবরণ
প্রোগ্রামের অধীনে মোট ১৩টি আইটি কোর্স করানো হয়, যেগুলো আন্তর্জাতিক বাজারের চাহিদা অনুযায়ী তৈরি করা হয়েছে। এর মধ্যে রয়েছে:
- Software Development with .NET
- Web Application Development with PHP and Laravel
- Database Administration with Oracle
- Graphics, Animation & Video Editing
- Network Administration
- Web Design & Development
- Mobile App Development (Android)
- Cyber Security Fundamentals
- Cloud Computing & DevOps
- Full Stack Development
- Software Quality Assurance & Testing
- IT Support & System Maintenance
- UI/UX Design
এই কোর্সগুলো এমনভাবে তৈরি, যাতে একজন শিক্ষার্থী শেখার পাশাপাশি বাস্তব কাজের অভিজ্ঞতা অর্জন করতে পারেন। প্রতিটি কোর্সেই রয়েছে লাইভ ক্লাস, অ্যাসাইনমেন্ট, গ্রুপ প্রজেক্ট এবং ফাইনাল প্রেজেন্টেশন।
৮. আবেদন পদ্ধতি
৮.১ অনলাইন আবেদন প্রক্রিয়া
আবেদন করতে হলে শিক্ষার্থীকে আইএসডিবি-বিআইএসইডব্লিউ এর অফিসিয়াল ওয়েবসাইটে গিয়ে একটি অনলাইন ফর্ম পূরণ করতে হবে। ফর্মে প্রয়োজনীয় তথ্য যেমন শিক্ষাগত যোগ্যতা, ব্যাচ নম্বর, জাতীয় পরিচয়পত্র ইত্যাদি সঠিকভাবে প্রদান করতে হবে। আবেদন ফর্ম সাবমিট করার পর প্রার্থী একটি অ্যাডমিট কার্ড ডাউনলোড করতে পারবেন, যা লিখিত পরীক্ষার জন্য প্রয়োজন।
বিস্তারিত আবেদন করতে এই লিংকে ক্লিক করুন: https://isdb-bisew.org
৯. পরীক্ষার প্রস্তুতির কৌশল
৯.১ গণিত ও ইংরেজির জন্য প্রস্তুতি
পরীক্ষায় ভালো ফল করতে হলে গণিত এবং ইংরেজি বিষয়ে বিশেষ প্রস্তুতি নিতে হবে। সাধারণত প্রশ্নগুলো থাকে প্রাথমিক অ্যালজেবরা, সংখ্যা পদ্ধতি, সাধারণ ইংরেজি গ্রামার, এবং বাক্য গঠন থেকে। অনলাইনে Practice MCQ মডেল টেস্ট দিয়ে প্রস্তুতি নেওয়া যেতে পারে।
ইংরেজির জন্য ইংরেজি শব্দভাণ্ডার, টেনস, প্রিপোজিশন ও কমন ইডিয়ম পড়া জরুরি। আর গণিতের ক্ষেত্রে সময় বাঁচিয়ে দ্রুত সমাধান করার কৌশল জানা থাকাটা বেশ গুরুত্বপূর্ণ। নিয়মিত অনুশীলনের মাধ্যমে দক্ষতা অর্জন সম্ভব।
Related Posts
১০. নির্বাচিত শিক্ষার্থীদের জন্য করণীয়
১০.১ প্রশিক্ষণ শুরুর পূর্বপ্রস্তুতি
যারা নির্বাচিত হন, তাদের জন্য একাধিক ধাপে প্রস্তুতি দরকার হয়। কোর্স শুরু হবার আগে ওরিয়েন্টেশন প্রোগ্রাম অনুষ্ঠিত হয়, যেখানে কোর্সের কাঠামো, সময়সূচি, নিয়মাবলী ও প্ল্যাটফর্ম ব্যবহার শেখানো হয়। শিক্ষার্থীদের অনলাইন ক্লাসে অংশগ্রহণের জন্য ল্যাপটপ ও ইন্টারনেট সংযোগ প্রস্তুত রাখতে হয়।
ক্লাস শুরু হওয়ার পর প্রাথমিক কয়েক সপ্তাহ থাকে বেসিক ট্রেনিং, এরপর ধীরে ধীরে গভীর পর্যায়ের মডিউলে প্রবেশ করানো হয়। এই সময় নিয়মিত ক্লাসে অংশ নেওয়া, এসাইনমেন্ট জমা দেওয়া এবং একটিভ কমিউনিকেশন রাখা খুবই গুরুত্বপূর্ণ।
১১. কর্মসংস্থান ও ক্যারিয়ার সাপোর্ট
১১.১ কোর্স শেষে চাকরির নিশ্চয়তা
আইডিবি-বিআইএসইডব্লিউ প্রোগ্রামের অন্যতম বড় সুবিধা হলো কোর্স শেষে চাকরির সহায়তা। কোর্স শেষ হওয়ার পর প্রতিষ্ঠান বিভিন্ন সফটওয়্যার কোম্পানি, আইটি ফার্ম এবং আন্তর্জাতিক সংস্থার সঙ্গে সংযোগ তৈরি করে শিক্ষার্থীদের চাকরির সুযোগ করে দেয়। এমনকি অনেক সময় প্রতিষ্ঠান নিজেই নির্দিষ্ট ফার্মের জন্য স্কিল-বেইসড প্রোফাইল সাজিয়ে দেয়।
৯২% সফল শিক্ষার্থী ইতিমধ্যে দেশ-বিদেশের আইটি সেক্টরে কর্মরত আছেন, যা প্রমাণ করে এই স্কলারশিপ কেবল প্রশিক্ষণ নয়, একটি সফল ক্যারিয়ার গড়ার প্রথম ধাপ। প্রতিটি ব্যাচের জন্য আলাদা করে ক্যারিয়ার কাউন্সেলিং, ইন্টারভিউ প্রস্তুতি এবং সিভি লেখার গাইডলাইন দেওয়া হয়।
১২. কোর্সের আন্তর্জাতিক স্বীকৃতি
১২.১ গ্লোবাল আইটি ইন্ডাস্ট্রিতে গ্রহণযোগ্যতা
প্রশিক্ষণ শেষে প্রাপ্ত সার্টিফিকেট আন্তর্জাতিক আইটি কোম্পানিগুলোর কাছে বিশেষভাবে গ্রহণযোগ্য। কারণ কোর্স কনটেন্ট গ্লোবালি অ্যাকনোলেজড টেক স্ট্যান্ডার্ড অনুসরণ করে তৈরি এবং লাইভ প্রজেক্ট ভিত্তিক প্রশিক্ষণ থাকার ফলে শিক্ষার্থীদের হাতে কাজের বাস্তব অভিজ্ঞতা থাকে।
ফলস্বরূপ, অনেকেই আমেরিকা, ইউরোপ, মধ্যপ্রাচ্য, মালয়েশিয়া, এমনকি জাপানেও আইটি পেশাজীবী হিসেবে চাকরি পাচ্ছেন। স্কলারশিপধারীদের সফলতা এই প্রোগ্রামের গ্লোবাল প্রভাবের অন্যতম প্রমাণ।
১৩. আবেদনকারীদের জন্য গুরুত্বপূর্ণ তারিখ ও তথ্য
১৩.১ ডেডলাইন ও বয়সসীমা
৬৭তম রাউন্ডে আবেদন করার শেষ তারিখ হলো ১৫ মে ২০২৫। এ সময়ের মধ্যেই সকল আবেদনপত্র জমা দিতে হবে। সর্বোচ্চ বয়সসীমা ৩০ বছর, এবং পূর্ববর্তী রাউন্ডে যারা অংশগ্রহণ করেছেন তারা এই রাউন্ডে আবেদন করতে পারবেন না।
আবেদন ফর্ম পূরণের সময় সঠিক তথ্য দেওয়া বাধ্যতামূলক। ভুল তথ্য প্রদান করলে আবেদন বাতিল হতে পারে। লিখিত ও মৌখিক পরীক্ষা অনুষ্ঠিত হবে ঢাকা ও চট্টগ্রামে।
১৪. সফল প্রাক্তন শিক্ষার্থীদের গল্প
১৪.১ অনুপ্রেরণাদায়ক সফলতা
অনেক প্রাক্তন শিক্ষার্থী এখন বিশ্বের বড় বড় কোম্পানিতে কর্মরত যেমন Google, Microsoft, TCS, IBM এবং Grameenphone। এদের মধ্যে কেউ কেউ এখন নিজেই আইটি ফার্ম চালাচ্ছেন। প্রোগ্রামের শক্তিশালী অ্যালামনাই নেটওয়ার্ক নতুনদের জন্য উৎসাহ এবং গাইডলাইন প্রদান করে।
একজন প্রাক্তন শিক্ষার্থী মেহেদী হাসান বলেন, “আমি একজন সাধারণ গ্র্যাজুয়েট ছিলাম, কিন্তু এই স্কলারশিপের মাধ্যমে আমি আজ মালয়েশিয়ায় সফটওয়্যার ইঞ্জিনিয়ার হিসেবে কাজ করছি।” এমন শত শত গল্প এই প্রোগ্রামের গুণমান এবং প্রভাব তুলে ধরে।
১৫. কেন এই স্কলারশিপ আপনার জন্য গুরুত্বপূর্ণ?
১৫.১ আপনার ক্যারিয়ার গঠনের নতুন দিগন্ত
আজকের বিশ্ব প্রযুক্তিনির্ভর। তাই যারা ক্যারিয়ারে এগিয়ে যেতে চান, তাদের জন্য এই ধরনের প্রোগ্রাম অসাধারণ সুযোগ। বিশেষ করে যারা আইটি বিষয়ে আগ্রহী কিন্তু আর্থিক কারণে কোর্স করতে পারছেন না, তাদের জন্য এই স্কলারশিপ হলো ভবিষ্যতের ভিত্তি গড়ার চাবিকাঠি।
আইডিবি-বিআইএসইডব্লিউ স্কলারশিপ কেবল প্রশিক্ষণ নয়, এটি একটি পরিবর্তনের যাত্রা। এটি একটি দরজা খুলে দেয় যেখানে আপনি নিজের স্কিল ডেভেলপ করে একটি সফল আইটি ক্যারিয়ার শুরু করতে পারেন।
উপসংহার
আইডিবি-বিআইএসইডব্লিউ আইটি স্কলারশিপ প্রোগ্রাম শুধু একটি কোর্স নয়, এটি একটি জীবন বদলে দেওয়া যাত্রা। ১৯ বছরের ধারাবাহিক সফলতা, ১৭ হাজারের বেশি আইটি প্রফেশনাল তৈরি এবং ৯২% কর্মসংস্থান – এই সংখ্যাগুলোই বলে দেয় এই প্রোগ্রামের গুরুত্ব। তাই যারা সুযোগ পেতে চান, দেরি না করে এখনই আবেদন করুন এবং প্রযুক্তিভিত্তিক একটি উজ্জ্বল ক্যারিয়ারের পথে পা রাখুন।
FAQs
১. আইডিবি-বিআইএসইডব্লিউ স্কলারশিপের জন্য কারা আবেদন করতে পারবেন?
স্নাতক/ফাজিল/কামিল/মাস্টার্স পাস অথবা অধ্যয়নরত শিক্ষার্থীরা আবেদন করতে পারবেন।
২. কোর্স কতদিনের?
প্রশিক্ষণ কোর্সটির মেয়াদ সাড়ে আট মাস।
৩. আবেদনের শেষ তারিখ কবে?
৬৭তম রাউন্ডের আবেদনের শেষ তারিখ ১৫ মে ২০২৫।
৪. আবেদন কোথায় করতে হবে?
আবেদন করতে হবে https://isdb-bisew.org এই ওয়েবসাইটে।
৫. কোর্স শেষে কি চাকরির ব্যবস্থা করা হয়?
হ্যাঁ, কোর্স শেষে ৯২% শিক্ষার্থীকে চাকরি প্রদান করা হয়।