চতুর শেয়াল আর বোকা কুমিরের গল্প | শিশুদের শিক্ষামূলক মজার গল্প

পড়ুন চতুর শেয়াল আর বোকা কুমিরের মজার ও শিক্ষামূলক গল্প। গল্পটি শিশুদের জন্য উপযুক্ত, যাতে লুকিয়ে আছে সতর্কতা, চতুরতা ও বিশ্বাসের গুরুত্বপূর্ণ বার্তা
Fox

চতুর শেয়াল আর বোকা কুমিরের গল্প

একদা জঙ্গলের ধারে, এক বড় ধাবার পাশে বাস করত এক কুমির দম্পতি। তাদের জীবন চলছিল মোটামুটি শান্তিতেই, কিন্তু একটা সমস্যা ছিল। শেয়াল! হ্যাঁ, শিয়াল ছিল এতটাই চতুর যে, বারবার কুমির দম্পতি তার কাছে ধোঁকা খেত। প্রতিবারই কোনো না কোনো কৌশলে শিয়াল কুমিরদের ঠকিয়ে দিত।

একদিন মেয়ে কুমির অসহায়ভাবে বলল, “আমরা শিয়ালের চাতুর্যে আর পেরে উঠছি না। এখনই কিছু না করলে ভবিষ্যতে আমাদের ছানারাও এর শিকার হবে।” তখনই সিদ্ধান্ত নিল তারা—যদি তাদের বাচ্চা হয়, তবে তাদের শিক্ষিত করে তোলা হবে। পুরুষ কুমিরও তাতে সম্মতি দিল।

কুমির দম্পতির শিক্ষার প্রতিজ্ঞা

দিন যেতে লাগল, একসময় কুমির দম্পতির সাতটি ডিম ফুটে বের হলো সাতটি ছোট কুমির ছানা। ওরা তখনো ভালোভাবে হাঁটতে শেখেনি, তবুও বাবা কুমির তাদের বলল, “তোমাদেরকে আমরা লেখাপড়া শেখাবো, যাতে ভবিষ্যতে কেউ যেন তোমাদের ঠকাতে না পারে।” এই প্রতিজ্ঞার কথা বলতেই আড়াল থেকে সব শুনে ফেলল সেই চতুর শিয়াল।

শিয়ালের পাঠশালা চালু!

শিয়াল তো বেজায় খুশি। এবার সে একটা দারুণ ফন্দি আঁটল। ঢাকঢোল পিটিয়ে সে ঘোষণা করল, “শিয়াল পন্ডিতের পাঠশালা চালু হয়েছে! নদীর ধারে, উত্তর পাশে, আমার গুহার ভেতরে।”

কুমির দম্পতি এই ঘোষণায় আনন্দে আত্মহারা। তারা ভাবল, “এবার তো আমাদের সমস্যার সমাধান হয়ে গেল! শিয়াল নিজেই যখন পন্ডিত হয়ে পাঠশালা চালু করেছে, তখন আর দেরি না করে কালই বাচ্চাদের পড়াতে পাঠিয়ে দিই।”

ছানাদের পাঠশালায় পাঠানো

পরদিন সকালে কুমির তাদের সাতটি ছানাকে নিয়ে হাজির হল শিয়ালের গুহার দরজায়। কুমির ডাকতে লাগল, “শিয়াল পন্ডিত! বাড়িতে আছো?” গর্তের ভিতর থেকে শিয়াল মাথা বের করে বলল, “এত সকালে? কী ব্যাপার?”

কুমির বলল, “ভাই, আমার ছানাগুলো তোমার কাছে নিয়ে এসেছি। আমি নিজে মূর্খ, তাই ওদের লেখাপড়া শেখাতে চাই। তুমি যদি একটু পড়িয়ে দাও...”

শিয়াল তো খুশি। সে বলল, “সে আর বলতে! আমি তো বড় পন্ডিত। সাতদিনে সাতজনকে পন্ডিত বানিয়ে দেবো। নিশ্চিন্তে রেখে যাও।”

শিয়ালের ছলনা শুরু

শিয়াল তখনই তার ছলনার ফাঁদে নামল। বিকেলে সে সাতটি ছানার মধ্যে একজনকে নিয়ে গেল গুহার এক কোণে। সেখানে একটি পাথরের আড়ালে সে ছানাটিকে “পড়াতে” লাগল। বলল, “বাবু, বলো তো—কানা, খানা, গানা, খানা। কেমন লাগে?” বলেই সে এক কামড়ে ছানাটিকে খেয়ে ফেলল!

শুধু খাওয়া নয়, ছানাটির চোয়ালের দাঁতগুলো ঝুলিয়ে রাখল পাথরের পাশে। যেন কিছুই হয়নি এমনভাবে চলতে থাকল দিন।

প্রতিদিন এক ছানা খাওয়া

পরদিন কুমির এল ছানাদের দেখতে। শিয়াল একে একে ছয়টি ছানাকে দেখাল। প্রথম যেটিকে খেয়ে ফেলেছে, তার জায়গায় প্রথম একটি আবার দেখাল। কুমির বুঝতে পারল না। ভাবল, “ওরা তো ভালোই পড়ছে!”

এইভাবে প্রতিদিন একটি করে ছানা খেয়ে ফেলতে লাগল শিয়াল। আর কুমিরের সামনে বাকি গুলোকে ঘুরিয়ে ফিরিয়ে দেখিয়ে চলল। কুমির টেরই পায়নি তার সন্তানদের একে একে গিলে নিচ্ছে শিয়াল।

শেষ ছানাটিও গেল!

শেষদিন শিয়াল আর ছানা দেখাতে পারল না। কারণ, এবার আর দেখানোর মত কেউ ছিল না। সবগুলো ছানাকেই সে খেয়ে ফেলেছে। শিয়ালিনী এবার চিন্তায় পড়ে গেল। বলল, “আজ তুমি কাউকে দেখাবে কিভাবে? কুমির যদি কিছু টের পায়, তাহলে তো আমাদেরই খেয়ে ফেলবে!”

শিয়াল বলল, “চল পালিয়ে যাই! নদীর ওপারে এক নতুন জঙ্গল আছে, সেখানে কেউ আমাদের খুঁজে পাবে না।”

ওরা তখনই নদীর দিকে ছুটল। কিন্তু তখনই হাজির কুমির। দরজায় ডাকাডাকি করেও কোনো সাড়া না পেয়ে সে নিজেই গুহার ভিতরে ঢুকল।

সত্য উন্মোচিত

গুহার ভিতরে ঢুকে যা দেখল, তাতে তার চোখ কপালে! সাতটি বাচ্চার মাথা পরে আছে মাটিতে। রাগে গর্জে উঠল কুমির। “এই শেয়াল তো আমার সব শেষ করে দিয়েছে!”

সে হন্যে হয়ে খুঁজতে লাগল শিয়ালকে। অবশেষে নদীর পাড়ে কাশবনের ফাঁক দিয়ে দেখতে পেল শিয়াল সাঁতার কাটছে ওপারে পালানোর জন্য।

ধরা পড়ল শিয়াল!

কুমির এক লাফে জলে ঝাঁপিয়ে পড়ে শিয়ালের পা ধরে ফেলল। শিয়াল বুঝে গেল—এবার তো মরতে হবে! কিন্তু ও তো চতুর! সঙ্গে সঙ্গে বলল, “ওমা! তুমি কি পা না ধরে ভুল করে গাছের ডাল ধরে ফেলেছো নাকি? দেখো তো ভালো করে, এটা তো পা নয়!”

কুমির ভাবল, সত্যিই তো! যদি গাছের ডাল হয়ে থাকে, তাহলে তো ভুল করলাম! সে সাথে সাথে কামড় ছেড়ে দিল।

আর তখনই শিয়াল ঝট করে লাফ দিয়ে পালিয়ে গেল!

কুমিরের প্রতিশোধের পরিকল্পনা

বারবার শিয়ালের ধোঁকায় পড়ে কুমির এবার সত্যি সত্যিই অপমানিত অনুভব করল। সে মনে মনে প্রতিজ্ঞা করল, “এইবার না হয়েছিল ভুল, তবে পরের বার এমন ফাঁদ পাতব, শিয়াল আর বাঁচতেই পারবে না।”

সে রাতেই কুমির একটা নতুন পরিকল্পনা আঁটল। সে ভাবল, “কাল সকালে নদীর পাড়ে মরে পড়ে থাকব। শিয়াল যদি ভেবে ফেলে আমি সত্যিই মরে গেছি, তাহলে সে নিজেই খেতে আসবে। তখনই আমি খপ করে ধরে ফেলব।”

Related Posts

মৃত্যুর অভিনয়

পরদিন সকালে ঠিক যেমনটা ভেবেছিল, কুমির নিজেকে মৃত সেজে পড়ে রইল নদীর ধারে। লেজটা একদম স্থির, চোখ বন্ধ, নিঃশ্বাস প্রায় অদৃশ্য। একটু দূরেই শিয়াল আর শিয়ালিনী ঘোরাঘুরি করছিল। শিয়াল বলল, “এই যে, দেখো! কুমিরটা তো দেখছি মরেই গেছে!”

শিয়ালিনী বলল, “চলো তবে খাই, এত বড় মরা কুমির সহজে তো পাওয়া যায় না!” কিন্তু শিয়াল ছিল বেশি সতর্ক। সে বলল, “না না! একটু পরীক্ষা করি আগে।”

সে চিৎকার করে বলল, “এই যে কুমির! তুমি সত্যিই মরেছো তো? যদি একটু না নড়াচড়া করো, তবে বিশ্বাস করব।”

কুমির ভাবল, “হয়তো একটু লেজ নাড়লে ওরা বুঝবে আমি মরছি, ওরা খেতে আসবে।” তাই সে আস্তে করে লেজটা নাড়াল।

এইটাই ছিল ফাঁদ! শিয়াল চতুর ছিল, সে সঙ্গে সঙ্গেই পালিয়ে গেল। আবারও কুমিরের প্ল্যান ব্যর্থ হলো!

শেষ চেষ্টা: জলে লুকিয়ে থাকা

পরদিন কুমির ভাবল, “নদীর ওপরে থাকলে ওরা দেখে ফেলে। আজ আমি পানির নিচে লুকিয়ে থাকব, যখন শিয়াল পানি খেতে আসবে তখনই খপ করে ধরে ফেলব।”

সব ঠিকঠাকই ছিল। কুমির পানির নিচে, একেবারে নিঃশব্দে অপেক্ষা করছে। এমন সময় শিয়াল নদীর ধারে এল, পানি দেখে বলল, “ওমা! পানি তো একেবারে স্বচ্ছ! এর মানে নিশ্চয়ই কুমির লুকিয়ে আছে!”

শিয়াল বলল, “না না! এত পরিষ্কার পানি খেলে গলা ভেঙে যাবে। একটু ঘোলা হলে ভালো হতো।”

কুমির এই কথা শুনেই বোকার মত নিজের লেজ নাড়তে শুরু করল যাতে পানি ঘোলা হয়, আর তখনই শিয়াল হেসে হেসে পালিয়ে গেল!

চূড়ান্ত চক্রান্ত: কাদার নিচে লুকানো

এই ঘটনার পর কুমির ঠিক করল, এবার সে কাদার নিচে লুকাবে। জল নয়, বাতাস নয়, একদম কাদার নিচে। এতে কেউ তাকে বুঝতেই পারবে না।

পরদিন সকালে কাদার নিচে গিয়ে বসে রইল সে। শিয়াল এল, কিছুক্ষণ দেখে বলল, “এই কাদার উপরে তো কোনো কাঁকড়া নেই! থাকলে নিশ্চয়ই ভেসে থাকত।”

কুমির যেন কথাগুলো শুনে ফেলল! আর ভেবেই একটা কাঁকড়া ধরে উপরে ভাসিয়ে দিল যেন প্রমাণ করতে পারে সে নেই।

এই বোকামির সুযোগে শিয়াল আবারও পালিয়ে গেল!

শেষ প্রতিজ্ঞা

এতবার ফাঁকি খেয়ে কুমিরের মন পুরো ভেঙে গেল। সে বলল, “না আর না! আমি চেষ্টাই করব না! এই শিয়াল তো আমার গর্বের বারোটা বাজিয়ে দিয়েছে। এবার থেকে আমি আমার গর্তেই বসে থাকব, ওর ধারে কাছেও যাব না!”

বন্ধুরা, এই হলো চতুর শেয়াল আর বোকা কুমিরের গল্প। গল্পটি আমাদের শেখায় যে বুদ্ধির কাছে কেবল শক্তি দিয়ে জেতা যায় না। চাতুর্য, সচেতনতা আর সাবধানতা না থাকলে বুদ্ধিমানরাই জিতে যায়।

শিক্ষণীয় বার্তা

  1. অন্ধ বিশ্বাস বিপদ ডেকে আনে।
  2. বুদ্ধির কাছে শক্তির হার নিশ্চিত।
  3. যে বারবার ফাঁকি খায়, সে নিজেই শত্রুর শক্তি বাড়ায়।
  4. সব সময় সতর্ক থাকতে হয়—বিশেষ করে শত্রুর সামনে।
  5. অহংকার বা আবেগের বশে সিদ্ধান্ত নেওয়া ঠিক নয়।

গল্পের বিশ্লেষণ: চরিত্রগুলোর গভীরতা

এই গল্পে মূলত দুটি গুরুত্বপূর্ণ চরিত্র—চতুর শিয়াল আর বোকা কুমির। তারা একে অপরের প্রতীক। শিয়াল যেমন বুদ্ধি ও কৌশলের প্রতিনিধিত্ব করে, কুমির তেমনি প্রতীক ধৈর্য, শক্তি এবং সাদাসিধে সরলতার। কিন্তু কুমিরের সবচেয়ে বড় দুর্বলতা—তার সরলতা আর অতিরিক্ত বিশ্বাস।

চতুর শিয়ালের চরিত্র বিশ্লেষণ

শিয়াল একজন চূড়ান্ত পর্যায়ের স্ট্র্যাটেজিস্ট। তার কোন কাজ তাৎক্ষণিক নয়—সবই পরিকল্পিত, সুক্ষ্ম কৌশলের মাধ্যমে পরিচালিত। সে শুধু কুমিরের বাচ্চাগুলো খায়নি, বরং কুমিরের বিশ্বাসের উপর খেলেছে। প্রতিদিন একটা করে ছানা খেয়ে, আবার কুমিরকে ভুল প্রমাণ করে, সে বুঝিয়ে দিয়েছে বুদ্ধির কাছে আবেগ ও বিশ্বাস অচল।

বোকা কুমিরের সরলতা

কুমির ছিল শক্তিশালী, কিন্তু তার সবচেয়ে বড় ভুল ছিল, সে শিয়ালের মত চতুর প্রতিপক্ষকে পুরোপুরি বিশ্বাস করেছিল। পাঠশালার নাম শুনে কোনো যাচাই না করে ছানাদের দিয়ে দেয়, এমনকি পরপর ছানারা গায়েব হলেও সন্দেহ করে না। এটা কেবল একজন বোকা প্রাণীর কাজ নয়, বরং বাস্তব জীবনের প্রতিচ্ছবিও বলা যায়, যেখানে আমরা ভুল সিদ্ধান্ত নিয়ে মূল্য দিই বিশ্বাসঘাতকতার কাছে।

গল্পের নৈতিক শিক্ষা

এই গল্পটা শুধুই মজার নয়, এতে রয়েছে একাধিক শিক্ষণীয় দিক। ছোটদের জন্য গল্প হলেও বড়রাও এর মধ্যে জীবনের বাস্তব শিক্ষা খুঁজে পাবে।

বিশ্বাস করা ভালো, কিন্তু অন্ধভাবে নয়

কুমিরের মতো সরল হলে আপনি আপনার প্রিয় জিনিসগুলো হারাতে পারেন। তাই অন্ধভাবে বিশ্বাস না করে প্রত্যেক পরিস্থিতির পর্যালোচনা করে সিদ্ধান্ত নেওয়া জরুরি।

চতুরতার কাছে শক্তি হার মানে

শিয়াল কোনোদিন কুমিরের সঙ্গে শারীরিকভাবে লড়েনি। কিন্তু সে বারবার বুদ্ধি দিয়ে কুমিরকে ঠকিয়ে দিয়েছে। বাস্তব জীবনেও দেখা যায়, কেবল পরিশ্রম নয়, বুদ্ধিমত্তাও সমান গুরুত্বপূর্ণ।

ছোটদের শেখার জন্য দুর্দান্ত রূপক

এই গল্পটা ছোটদের শেখানোর জন্য অসাধারণ একটা মাধ্যম। যেমন—

  1. শিক্ষার গুরুত্ব
  2. সতর্কতা ও পর্যবেক্ষণের ক্ষমতা
  3. নিজের ভুল থেকে শিক্ষা নেওয়া
  4. পরিপক্ব সিদ্ধান্ত নেওয়া

এই শিক্ষাগুলো শিশুদের মধ্যে আত্মনির্ভরতা ও বাস্তবধর্মী চিন্তার বীজ বপন করে।

উপসংহার

গল্পটি মজার হলেও এর ভিতরে রয়েছে গভীর বুদ্ধিবৃত্তিক শিক্ষা। শিয়ালের বুদ্ধি যেমন প্রশংসনীয়, কুমিরের সরলতাও এক ধরণের সততা ও নিষ্পাপতার পরিচয় বহন করে। তবে জীবনে চলার পথে কেবল সরলতা যথেষ্ট নয়, বুদ্ধির সাথে যুক্ত হতে হবে চতুরতাও। গল্পটি যেমন ছোটদের বিনোদন দেয়, তেমনি বড়দেরও শেখায় বাস্তব জীবনের মূল্যবান পাঠ।

আপনার সন্তানকে যদি আপনি শিক্ষিত, সচেতন এবং আত্মনির্ভর করে তুলতে চান, তবে এই গল্পের মতো উদাহরণ দিয়ে শেখানোই হতে পারে সবচেয়ে কার্যকর উপায়।

শেষ কথা: এক গল্পে এতগুলো শিক্ষা লুকিয়ে থাকে, যা আমাদের বড়দের জন্যও প্রযোজ্য। গল্প পড়ে যদি শিশুর মনোজগতে সচেতনতার আলো ছড়ায়, তবেই সে গল্প সফল।

FAQs

১. চতুর শিয়াল আর বোকা কুমির” গল্পের মূল শিক্ষা কী?

মূল শিক্ষা হলো—বুদ্ধির কাছে শুধু শক্তি বা বিশ্বাস কোনো কাজে আসে না, চতুরতা ও সচেতনতা থাকাটা জরুরি।

২. এই গল্প ছোটদের জন্য কেন উপযুক্ত?

কারণ এটি সহজ ভাষায় বড় শিক্ষা দেয়। মজার ধাঁচে পড়ে শিশুরা শেখে কিভাবে সচেতন থাকতে হয়।

৩. শিয়াল এতবার কিভাবে কুমিরকে ধোঁকা দিতে পেরেছে?

কারণ কুমির প্রতিবারই অতিরিক্ত বিশ্বাস করেছে এবং শিয়ালের কৌশল বুঝতে পারেনি।

৪. গল্পটি কোন বয়সের জন্য উপযুক্ত?

এই গল্পটি ৫ থেকে ১২ বছর বয়সী শিশুদের জন্য সবচেয়ে উপযুক্ত, তবে বড়রাও পড়ে আনন্দ নিতে পারেন।

৫. গল্পটি থেকে কীভাবে শিশুকে শেখানো যায়?

এই গল্প পড়ে শিশুকে প্রশ্ন করতে পারেন—“তুমি হলে কী করতে?”—এতে তাদের বিশ্লেষণী ক্ষমতা ও সিদ্ধান্ত গ্রহণ দক্ষতা বাড়বে।

About the author

Daud
Hey! I'm Daud, Currently Working in IT Company BD. I always like to learn something new and teach others.

Post a Comment

To avoid SPAM, all comments will be moderated before being displayed.
Don't share any personal or sensitive information.