তিন বছরে ছয়টি ধামাকা: শাকিব খানের দুর্দান্ত কামব্যাক
বাংলা সিনেমার পর্দায় গত তিন বছর যেন ছিলো একের পর এক চমক। ২০২৩ থেকে ২০২৫ পর্যন্ত, প্রতি বছর দর্শকদের উপহার দিয়েছেন দারুণ সব সিনেমা। এই সময়টিতে একজন তারকা আবারও প্রমাণ করেছেন, তিনি শুধু একজন সুপারস্টার নন, একজন অসাধারণ অভিনেতাও। সেটা আর কেউ নয়, শাকিব খান।

তিন বছরের ছয়টি ব্লকবাস্টার
- ২০২৩: প্রিয়তমা, রাজকুমার
- ২০২৪: তুফান, দরদ
- ২০২৫: বরবাদ, তান্ডব
এই ছয়টি সিনেমার প্রতিটিতেই শাকিব খানের অভিনয়ের ধরন ছিল একেবারে ভিন্ন। চরিত্রের গভীরে ঢুকে ডেডিকেটেড পারফরম্যান্স দিয়েছেন তিনি, যা আবারো স্মরণ করিয়ে দেয় ২০০৮-২০০৯ সালের সেই দুর্দান্ত সময়ের কথা—যখন তিনি ক্যারিয়ারের শুরুর দিকে ছিলেন এবং একইভাবে মন ছুঁয়ে যাওয়া অভিনয় উপহার দিয়েছিলেন।
আনুমানিক ইনকাম: তিন বছরে কত আয় করেছেন শাকিব খান?
বিভিন্ন সূত্র ও বাজার বিশ্লেষণ অনুযায়ী, ২০২৩ থেকে ২০২৫ সাল পর্যন্ত এই ছয়টি সিনেমা থেকে শাকিব খানের আনুমানিক আয় ২৫–৩০ কোটি টাকা। এর মধ্যে প্রিয়তমা এবং তুফান সিনেমা থেকেই এসেছে সবচেয়ে বেশি পারিশ্রমিক ও লাভের অংশীদারিত্ব।
২০২৩ থেকে ২০২৫ পর্যন্ত শাকিব খান উপহার দিয়েছেন ছয়টি সুপারহিট সিনেমা—প্রিয়তমা, তুফান, রাজকুমার, দরদ, বরবাদ ও তান্ডব। জেনে নিন তার দুর্দান্ত অভিনয় এবং আনুমানিক ২৫–৩০ কোটি টাকার ইনকামের বিস্তারিত।শুধু পারিশ্রমিকই নয়, কিছু ছবিতে প্রোডাকশন ইনভলভমেন্ট থাকার কারণে শাকিব খান লাভের একটা অংশও পেয়েছেন, যা তার মোট আয়ে গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা রেখেছে।
Related Posts
অভিনয়ের নতুন অধ্যায়
এই ছয়টি ছবিতে আমরা যেই শাকিব খানকে দেখেছি, তিনি একেবারেই আলাদা। নায়ক হিসেবে তার স্টারডম যেমন অটুট, অভিনেতা হিসেবেও তিনি অনন্য। প্রতিটি সিনেমায় তিনি নিজের সবটুকু উজাড় করে দিয়েছেন।
ফ্যানদের প্রতিক্রিয়া ও আগাম প্রত্যাশা
দর্শকদের প্রতিক্রিয়া ছিলো বিপুল। তারা বিশ্বাস করেন, বাংলা সিনেমায় শাকিব খানের ফিরে আসা ভবিষ্যতের জন্য আশার আলো হয়ে উঠেছে। আগামি দিনগুলোতেও তার কাছ থেকে আরও দারুণ কিছু কাজ দেখার অপেক্ষায় আছেন সবাই।
উপসংহার
তিন বছরে ছয়টি সিনেমা শুধু সংখ্যা নয়, বরং একটি প্রমাণ—অভিনয়টাই শাকিব খানের মূল শক্তি। বাংলার রুপালি পর্দায় তার এই দুর্দান্ত যাত্রা অব্যাহত থাকুক, এটাই প্রত্যাশা।